কুতুবদিয়ায় এমভি আব্দুল্লাহর নোঙর

জাহাজ মালিক পক্ষের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

তিনি আরো জানান, এমভি আবদুল্লাহতে ৫৬ হাজার মেট্রিক টন চুনাপাথর রয়েছে। কুতুবদিয়া চ্যানেলে দুইদিন পণ্য খালাসের পর বাকি পণ্য খালাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে জাহাজটি নিয়ে আসার কথা রয়েছে।

তারা যোগদানের পর জিম্মিদশা থেকে মুক্ত নাবিকরা তাদের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন। এরপর তারা চট্টগ্রাম আসবেন।’

এরপর দীর্ঘ ৩৩ দিনের জিম্মিদশা থেকে গত ১৩ এপ্রিল ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত হয়। মুক্ত হওয়ার আট দিনের মাথায় গত ২১ এপ্রিল নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ দুবাই পৌঁছে। জাহাজটি দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বহিনোঙর থেকে ওই বন্দরের জেটিতে ভিড়ে ২২ এপ্রিল। এরপর ওই বন্দরে ৫০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাসের পর নতুন ট্রিপের পণ্য (পাথর) লোড করতে পাশ্ববর্তী ইউএইর মিনা সাকার বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয় জাহাজটি। সেখানে ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর নিয়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ গত ৩০ এপ্রিল দুবাই মিনা সাকার বন্দর থেকে দেশের পথে রওনা হয়। অবশেষে জাহাজটি আজ বিকেল তিনটার দিকে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করেছে।