মালয়েশিয়া সরকারের সব শর্ত মেনে নিয়ে দ্রুততার সঙ্গে যেকোনো মূল্যে শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। অন্য ১৩টি দেশ মালয়েশিয়া সরকারের শর্ত মেনে নিয়ে তাদের শ্রমবাজার চালু রাখলেও বাংলাদেশে এ ক্ষেত্রে অনেকখানি পিছিয়ে আছে। ফলে ১২ লাখ কর্মীর যে চাহিদা মালয়েশিয়ার রয়েছে সেই বাজার বাংলাদেশের হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ হারাতে বসেছে ৫ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন আল সুপ্ত ওভারসীসের ফরিদ আহমেদ মজুমদার, পূরবী ইন্টারন্যাশনালের মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আর্থ স্মার্ট বাংলাদেশের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ইএমএস ইন্টারন্যাশনালের এ এম এস সাগর, তাসনিম ওভারসীসের মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া, আল আকাবা অ্যাসোসিয়েটের মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বিশ্বাস, আল গিফারীর সাগর মাহমুদ, স্কাইল্যান্ড রিক্রুটিংয়ের মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আরমান এয়ার ইন্টারন্যাশনালের অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ফ্রিডম ওভারসীসের কফিল উদ্দিন মজুমদার, এসএফ গ্লোবালের হাওলাদার ফোরকান উদ্দিন এবং দুবাইপ্রবাসী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।
বক্তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, দেশের অর্থনীতি, অভিবাসী শ্রমিক এবং বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর স্বার্থ বিবেচনায় দ্রুত ও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হোক।