গাজীপুর প্রতিনিধিঃ
গাজীপুরের বাসন থানাধীন ভোগড়া এলাকায় দুলাল মিয়া (৩৯) হত্যার কারণ উদঘাটন করেছে পুলিশ। হত্যাকান্ডের ৪ দিন পর জড়িত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) দুপুরে জিএমপি কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জিএমপি উপ-কমিশনার আবু তোরাব মুহাম্মদ শামসুর রহমান।
পুলিশ জানায়, গত ৪ আগস্ট (শুক্রবার) দুপুরে নিহতের ছোট ভাইয়ের বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন দুলাল মিয়া। ওই দিন বিকেলে স্থানীয়রা ভোগড়া ডিজাইন এক্সপ্রেস লিমিটেড কারখানা সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত জমিতে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে বাসন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশ গতকাল সোমবার (৭ আগস্ট) পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- তরিকুল ইসলাম সাগর (১৮), খোকন মিয়া (২৫) ও সাব্বির হোসেন (২৬)। তারা গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়ায় বসবাস করতো। মোবাইল ছিনতাই ও টাকা-পয়সা লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে দুলাল মিয়াকে ছুড়িকাঘাত করে হত্যা করেছে বলে গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে।
পুলিশ জানায়, গত ৪ আগস্ট (শুক্রবার) দুপুরে নিহতের ছোট ভাইয়ের বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন দুলাল মিয়া। ওই দিন বিকেলে স্থানীয়রা ভোগড়া ডিজাইন এক্সপ্রেস লিমিটেড কারখানা সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত জমিতে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। নিহতের ছোট ভাই বাদী হয়ে বাসন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশ গতকাল সোমবার (৭ আগস্ট) পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- তরিকুল ইসলাম সাগর (১৮), খোকন মিয়া (২৫) ও সাব্বির হোসেন (২৬)। তারা গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়ায় বসবাস করতো। মোবাইল ছিনতাই ও টাকা-পয়সা লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে দুলাল মিয়াকে ছুড়িকাঘাত করে হত্যা করেছে বলে গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে।
জিএমপি উপ-কমিশনার আবু তোরাব মুহাম্মদ শামসুর রহমান জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গাজীপুর আদালত পাঠানো হয়েছে। তদন্ত চলছে হত্যার সাথে জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে।