স্টাফ রিপোর্টার :
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের পেরিয়া ইউনিয়নের খোশারপাড় গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম (৬৯) বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে ১১টায় কুমিল্লা শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার বিকেল ৩টায় খোশারপাড়-কাজী জোড়পুকুরিয়া শাহী ঈদগাহ মাঠে রণাঙ্গনের এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
মরহুমের শেষ বিদায়ে স্মৃতিচারণ করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আশ্রাফুল হক, পেরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ হামিদ, নাঙ্গলকোট প্রেসক্লাব সাংগঠনিক সম্পাদক কেফায়েত উল্লাহ মিয়াজী, এডভোকেট শাহজাহান, বাংগড্ডা ফাজিল মাদরাসা প্রভাষক মাওলানা জালাল আহম্মেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন মজুমদার, সেলিম মোল্লা, পেরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক হোসেন আহম্মেদ মজুমদার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কাউন্সিল সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সমাজ সেবক গাজী আবু জাফর ও মরহুমের ছেলে শাহ ইমরান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের মৃত্যুতে শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রায়হান মেহেবুব’সহ উপজেলার সামাজিক ও রাজনীতিক নেতৃবৃন্দ। মরহুমের কফিনে জাতীয় পতাকা দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আশ্রাফুল হক ও পুলিশ কর্মকর্তা এবং সদস্য বৃন্দ।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই পুত্র, দুই কন্যা ও নাতি নাতনী’সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুমের শেষ বিদায়ে স্মৃতিচারণ করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আশ্রাফুল হক, পেরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ হামিদ, নাঙ্গলকোট প্রেসক্লাব সাংগঠনিক সম্পাদক কেফায়েত উল্লাহ মিয়াজী, এডভোকেট শাহজাহান, বাংগড্ডা ফাজিল মাদরাসা প্রভাষক মাওলানা জালাল আহম্মেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন মজুমদার, সেলিম মোল্লা, পেরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক হোসেন আহম্মেদ মজুমদার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কাউন্সিল সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সমাজ সেবক গাজী আবু জাফর ও মরহুমের ছেলে শাহ ইমরান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের মৃত্যুতে শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রায়হান মেহেবুব’সহ উপজেলার সামাজিক ও রাজনীতিক নেতৃবৃন্দ। মরহুমের কফিনে জাতীয় পতাকা দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আশ্রাফুল হক ও পুলিশ কর্মকর্তা এবং সদস্য বৃন্দ।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই পুত্র, দুই কন্যা ও নাতি নাতনী’সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।