মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
মাদারীপুরে সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জেরে ইজিবাইক থামিয়ে পপি বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় পপি বেগমকে উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সোমবার (২০ জুন) বিকেলে সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকার বড়াইল বাড়ি মাদ্রাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহত পপি বেগম সদর উপজেলার কেন্দুয়া বাজিতপুর গ্রামের আলমগীর মাতুব্বরের স্ত্রী।
এ ঘটনায় আহতের বড় বোন রেবা বেগম বাদি হয়ে সদর থানাধীন পেয়ারপুর এলাকার জাফর তালুকদার, পিতাঃ খালেক তালুকদার, সাবাব তালুকদার, পিতাঃ ওহিদ তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার ও রিন্টু তালুকদার উভয় পিতাঃ নুর-হক তালুকদারসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জন জনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
ভুক্তভোগীর পরিবার সুত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার কেন্দুয়া বাজিতপুর এলাকা থেকে ইজিবাইক নিয়ে পপি বেগম তার শ্বশুরবাড়ি থেকে ভাগনীর বাড়ি সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকায় বেড়াতে যাচ্ছিল। এসময় তারা পেয়ারপুর এলাকার বড়াইল বাড়ি মাদ্রাসার সামনে গিয়ে পৌঁছালে তাদের ইজিবাইক গতিরোধ করে পেয়ারপুর এলাকার জাফর তালুকদার, সাবাব তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার, রিন্টু তালুকদারসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জন। এসময় তারা পপি বেগমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ইজিবাইক থেকে নামিয়ে দেশীয় অস্রশস্র নিয়ে পপি বেগমের উপর হামলা চালিয়ে তাকে রড, হাতুড়ি ও রামদা দিয়ে এলোপাথাড়িভাবে কোপাতে থাকে। এসময় তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় পপিকে উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন।
আহত পপি বেগম বলেন, জাফর তালুকদার, সাবাব তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার, রিন্টু তালুকদারদের সাথে আমাদের পারিবারিক শত্রুতা আছে। তারা দীর্ঘদিন ধরেই আমাদের ক্ষতি করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছিল। গতকাল আমি ভাগনীর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় পথে আমাদের ইজিবাইক থামিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় আমাকে মেরে ফেলার জন্য দেশীয় অশ্র রড, হাতুড়ি ও রামদা দিয়ে মারতে থাকে এবং কোপাতে থাকে। আমার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। এসময় আমার সাথে থাকা স্বর্ণের গলার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমি হামলাকারীদের বিচার চাই।
সদর মডেল থানার ‘ওসি’ মনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, হামলার ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মাদারীপুরে সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জেরে ইজিবাইক থামিয়ে পপি বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা আহত অবস্থায় পপি বেগমকে উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সোমবার (২০ জুন) বিকেলে সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকার বড়াইল বাড়ি মাদ্রাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহত পপি বেগম সদর উপজেলার কেন্দুয়া বাজিতপুর গ্রামের আলমগীর মাতুব্বরের স্ত্রী।
এ ঘটনায় আহতের বড় বোন রেবা বেগম বাদি হয়ে সদর থানাধীন পেয়ারপুর এলাকার জাফর তালুকদার, পিতাঃ খালেক তালুকদার, সাবাব তালুকদার, পিতাঃ ওহিদ তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার ও রিন্টু তালুকদার উভয় পিতাঃ নুর-হক তালুকদারসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জন জনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
ভুক্তভোগীর পরিবার সুত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার কেন্দুয়া বাজিতপুর এলাকা থেকে ইজিবাইক নিয়ে পপি বেগম তার শ্বশুরবাড়ি থেকে ভাগনীর বাড়ি সদর উপজেলার পেয়ারপুর এলাকায় বেড়াতে যাচ্ছিল। এসময় তারা পেয়ারপুর এলাকার বড়াইল বাড়ি মাদ্রাসার সামনে গিয়ে পৌঁছালে তাদের ইজিবাইক গতিরোধ করে পেয়ারপুর এলাকার জাফর তালুকদার, সাবাব তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার, রিন্টু তালুকদারসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জন। এসময় তারা পপি বেগমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ইজিবাইক থেকে নামিয়ে দেশীয় অস্রশস্র নিয়ে পপি বেগমের উপর হামলা চালিয়ে তাকে রড, হাতুড়ি ও রামদা দিয়ে এলোপাথাড়িভাবে কোপাতে থাকে। এসময় তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় পপিকে উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন।
আহত পপি বেগম বলেন, জাফর তালুকদার, সাবাব তালুকদার, নুরে আলম তালুকদার, রিন্টু তালুকদারদের সাথে আমাদের পারিবারিক শত্রুতা আছে। তারা দীর্ঘদিন ধরেই আমাদের ক্ষতি করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছিল। গতকাল আমি ভাগনীর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় পথে আমাদের ইজিবাইক থামিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় আমাকে মেরে ফেলার জন্য দেশীয় অশ্র রড, হাতুড়ি ও রামদা দিয়ে মারতে থাকে এবং কোপাতে থাকে। আমার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। এসময় আমার সাথে থাকা স্বর্ণের গলার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমি হামলাকারীদের বিচার চাই।
সদর মডেল থানার ‘ওসি’ মনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, হামলার ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।