কক্সবাজার প্রতিনিধি:
মহেশখালী পৌরসভার তিনবারের নির্বাচিত সফল মেয়র, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য , মহেশখালী পৌর লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মকসুদ মিয়া ও পৌর যুবলীগের আহবায়ক মোঃ মামুন, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোরশেদ,মেয়র আলহাজ্ব মকসুদ মিয়ার কলেজ পড়ুয়া দুই পুত্রসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতার বিরুদ্ধে কুখ্যাত রাজাকার যুদ্ধাপরাধী মাওলানা ওসমান এর ছোট ভাই, বিএনপি নেতা আমজাদ হোসেনের দেয়া মিথ্যে মামলায় পুরো জেলা জুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে এবং ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে মহেশখালী পৌরসভার সাধারণ জনতা, উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের দাবি বিএনপি নেতা আমজাদ হোসেনকে রাতের আধারে জামাত অধ্যুষিত এলাকা লিডারশীপ কলেজের সামনে কে বা কারা হামলা করেছে কেউ দেখেনি কিন্তু তা নিয়ে একজন জনপ্রিয় তিনবারের সফল মেয়র আলহাজ মকবুল মিয়া ও তার দুই কলেজ পড়ুয়া ছেলে এবং পৌর যুবলীগের সভাপতি, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সহ আওয়ামী লীগের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেশবিরোধীদের গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে হচ্ছে। আমজাদ হোসেন নিজের আপন বড় ভাই যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি মাওলানা ওসমান কে বাঁচানোর জন্য যুদ্ধাপরাধী মামলার সাক্ষী হয়েছে। এটাও একটি দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে হচ্ছে।সে যদি প্রকৃতপক্ষে মুক্তিমুগ্ধ হয়ে থাকে কথায় কথায় বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে গালি দেয় কেন? মহেশখালী উপজেলার আওয়ামী পরিবারের দাবি মহেশখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য জামাত বিএনপির নেতারা আমজাদ হোসেন কে ব্যবহার করছে। রাতের আধারে তারা নিজেরাই তাকে মেরে দেশের অতন্দ্র প্রহরী মুক্তিযোদ্ধাদের খেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছে। দলীয় নেতাদের দাবি রাতের আধারে হামলা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি, পৌর যুবলীগের আহবায়ক, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতির বিরুদ্ধে কোন তদন্ত ছাড়াই হুট করে মামলা এটা জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতারা ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে পৌর আওয়ামী লীগের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে দেশরত্ন ,বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন। এই মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে নিন্দা জানিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদুল আলম,মহেশখালী উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক এম সাজেদুল করিম, যুগ্ন আহবায়ক, কুতুবজোম ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ কামাল, ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এনামুল করিম, সাবেক মহেশখালী উপজেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের আহ্বায়ক, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাক আহমেদ তালুকদারসহ জাতীয় শ্রমিক লীগ,ছাত্রলীগ ,যুবলীগ ,, আওয়ামী লীগের জেলা উপজেলার অসংখ্য নেতারা, ব্যবসায়ী নেতা মঈন উদ্দিন জানিয়েছেন আমজাদ হোসেন একজন এলাকার ঘৃণিত প্রত্যাক্ষিত ব্যক্তি, মুক্তিযুদ্ধকালে সে গোরকঘাটা বাজারে হিন্দুদের দোকান লুট করেছে, তার বিরুদ্ধে খাইরুল আমিন মার্ডারসহ চুরি, নারী ধর্ষণের বিবিধ মামলা রয়েছে।বিএনপি সরকারের আমলে সে কি করে রাতারাতি মুক্তিযুদ্ধ হয়ে গেছে এলাকাবাসী আশ্চর্য বোধ করে। মহেশখালী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মকসুদ মিয়া জানান ,আমজাদ হোসেন আমার সাথে মোবাইল ফোন প্রতীকে মহেশখালী পৌর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কিন্তু পৌরসভার বিশ হাজারের ঊর্ধে ভোটারের মাঝে মাত্র ৮২ বিরাশিটি ভোট পান , মহেশখালী পৌরবাসী তাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে, সে এলাকায় এত ভাল মানুষ হলে একশটা ভোট ও কেন পেলো না, আমি হামলা করলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে করতাম, সে তো মাত্র ৮২ ভোট পেয়েছে, আমি তাকে কেন হামলা করবো। পৌর মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া আরো বলেন আমজাদ হোসেনকে ব্যবহার করে একটি চক্র মহেশখালীর আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালাচ্ছে, তারা মনে করছে আমি মকসুদ মিয়াকে দমিয়ে রাখলে পৌর আওয়ামীলীগ কে দমিয়ে রাখা যাবে, পৌর আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে পারবে, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সৈনিক ষড়যন্ত্র করে আমাকে দমিয়ে রাখা যাবে না। এটা নিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য মহেশখালী পৌরবাসীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ জানিয়েছেন।