বরগুনা প্রতিনিধি:
বরগুনায় মাদক মামলার আসামির শরীরে ক্ষত চিহ্নের ও হাত ভাঙার রহস্য উদঘাটনের জন্য জুডিশিয়াল তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে স্বপ্রণোদিত হয়ে বরগুনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মদ মাহবুব আলম এ আদেশ দেন।
জানাগেছে, বরগুনা পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের কেজি স্কুল সড়কের মৃত বিনয় সরকারের ছেলে শিশির সরকার (২৪) ও মামুন (৩৫) নামে অন্যআরেক জনকে ৫৬ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর শিশিরের কাছ থেকে ৫ পিস ইয়াবা উদ্ধারের অভিযোগে মামলা দায়ের করে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে আদালত শিশিরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। শিশিরকে আদালতে হাজির করার আগে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যায় পুলিশ।
পুলিশের দাবী শিশিরকে থানায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ ভ্যানে উঠাতে গেলে লাফ দিয়ে শিশির দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশ সদস্যরা প্রায় দুই কিলোমিটার ধাওয়া করে শিশিরকে পুনরায় আটক করতে সক্ষম হয়। পালানোর সময় শিশির গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে হাতে চোট পায়। আটকের পর পুলিশ শিশিরকে হাসপাতালে চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা করিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার শিশিরের জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন মঞ্জুর করার পাশাপাশি শিশিরের শরীরে আঘাতের রহস্য উদঘাটনের জন্য জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
শিশিরের আইনজীবী আবদুল ওয়াসিম মতিন শিশিরের জামিনের জন্যে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন এর সাথে শিশিরের শরীরে আঘাতের চিহ্নের কিছু তথ্যউপাত্ত আদালতে পেশ করেন ।এরপর আদালত শিশিরের জামিন মঞ্জুরের পাশাপাশি শরীরে আঘাতের চিহ্নের রহস্য উদঘাটনের জন্য স্বপ্রণোদিত হয়ে জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ দেন।
আদালত এর নির্ভর যোগ্যসূত্রে , আদালতের স্বপ্রণোদিত হয়ে জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বরগুনায় মাদক মামলার আসামির শরীরে ক্ষত চিহ্নের ও হাত ভাঙার রহস্য উদঘাটনের জন্য জুডিশিয়াল তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে স্বপ্রণোদিত হয়ে বরগুনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মদ মাহবুব আলম এ আদেশ দেন।
জানাগেছে, বরগুনা পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের কেজি স্কুল সড়কের মৃত বিনয় সরকারের ছেলে শিশির সরকার (২৪) ও মামুন (৩৫) নামে অন্যআরেক জনকে ৫৬ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর শিশিরের কাছ থেকে ৫ পিস ইয়াবা উদ্ধারের অভিযোগে মামলা দায়ের করে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে আদালত শিশিরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। শিশিরকে আদালতে হাজির করার আগে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যায় পুলিশ।
পুলিশের দাবী শিশিরকে থানায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ ভ্যানে উঠাতে গেলে লাফ দিয়ে শিশির দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশ সদস্যরা প্রায় দুই কিলোমিটার ধাওয়া করে শিশিরকে পুনরায় আটক করতে সক্ষম হয়। পালানোর সময় শিশির গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে হাতে চোট পায়। আটকের পর পুলিশ শিশিরকে হাসপাতালে চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা করিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার শিশিরের জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন মঞ্জুর করার পাশাপাশি শিশিরের শরীরে আঘাতের রহস্য উদঘাটনের জন্য জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
শিশিরের আইনজীবী আবদুল ওয়াসিম মতিন শিশিরের জামিনের জন্যে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন এর সাথে শিশিরের শরীরে আঘাতের চিহ্নের কিছু তথ্যউপাত্ত আদালতে পেশ করেন ।এরপর আদালত শিশিরের জামিন মঞ্জুরের পাশাপাশি শরীরে আঘাতের চিহ্নের রহস্য উদঘাটনের জন্য স্বপ্রণোদিত হয়ে জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ দেন।
আদালত এর নির্ভর যোগ্যসূত্রে , আদালতের স্বপ্রণোদিত হয়ে জুডিশিয়াল তদন্তের নির্দেশ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।