স্টাফ রিপোর্টার:
ঢাকা জেলা রেজিস্ট্রার সাবেকুন নাহার’র কর্মদক্ষতা সততা ও আন্তরিকতার গুণে দিনে দিনে বদলে যাচ্ছে তেজগাঁও রেজিষ্ট্রি কমপ্লেক্স তথা গোটা জেলার সাব রেজিস্ট্রার অফিসের প্রেক্ষাপট।
পদে পদে হয়রানি ভোগান্তি আর বিতর্কই ছিলো যেসব অফিসগুলোর একমাত্র আলোচ্য বিষয়, সেই স্থান থেকে প্রশাসনিক কর্ম দক্ষতার মাধ্যমে ডিআর সাবেকুন নাহার নিয়ে এসেছেন গ্রহণযোগ্য অবস্থানে।
ফলে জনসাধারণের মাঝেও যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন পূর্ণ আস্থা স্থাপন হতে চলেছে। আর এ আস্থা ও বিশ্বাস যাতে অটুট থাকে সে বিষয়ে সাবেকুন নাহার সবসময় সজাগ দৃষ্টি রেখে চলেছেন। আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সকল দপ্তরগুলো সিসি ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বালাম বই তথা মূল দলিলের সার্টিফাইড কপি ডিজিটালাইজ করে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডিআর সাবেকুন নাহার বলেন, জবাবদিহিতা ও কাজের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা থাকলে যে কোন প্রতিকূল অবস্থা থেকেই ইউটার্ন নেয়া সম্ভব। একইসাথে তিনি বলেন যে, আমার কাছে যে কোনো জমি মালিক যেকোনো সমস্যায় আসলে আমি সরাসরি তাদেরকে আইনগত পরামর্শ প্রদান করে থাকি। শান্তিপূর্ণ সমাধানে আমি সবসময় উদার। তেমনি যেকোনো ধরনের হয়রানি বন্ধে ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি হতে পারি কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ। সাবেকুন নাহার আরও বলেন, অফিসের কার্যক্রমকে গতিশীল করতে ইতোমধ্যে ৭ জন টিসি মহুরার, ৬ জন মহুরার ও তিনজন সহকারীকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। অফিসের কার্যক্রমে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার স্বার্থে চলমান এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে জেলা রেজিস্ট্রার সাবেকুন নাহার বলেন, তেজগাঁও রেজিস্ট্রি কমপ্লেক্সসহ ঢাকা জেলার সমস্ত সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের অভ্যন্তরীন সমস্যা ও দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য জিরো টলারেন্সে আনার প্রক্রিয়া প্রায় শেষের পথে।
আর এসব কিছু সম্ভব হচ্ছে আইজিআর ( ইন্সপেক্টর জেনারেল অব রেজিস্ট্রার) শহিদুল ইসলাম ঝিনুক স্যারের চৌকস দিক নির্দেশনার কারণে।