মাদারীপুর প্রতিনিধি:
বাংলাদেশকে যদি ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত করতে হলে কৃষির কোন বিকল্প নেই । ২০১৫ সালে আমরা কৃষি সহ সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অধিকার আদায়ের জন্য আমরা দেশরতœ শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা আন্দলন করেছিলাম। যে যুদ্ধ করে আসরা দেশকে স্বাধীন করলাম ৩০ লক্ষ মানুষ শহিদ হলো সে ইতিহাসকে যারা ধুলায় মুছিয়ে দিতে চেয়েছিল তাদের হাতেই রাষ্ট্র ছিল তাই দেশের কোন উন্নয়ন হয়নি।জননেত্রি শেখ হাসিনা বাংলাদেশ কে পাপ মুক্ত করতে পেরেছে বলেই বাংলাদেশ আজ উন্নতির দিকে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করতে চেয়েছিল এমনকি বাংলাদেশের নাম পাকিস্তানি কায়দায় রাখতে চেয়েছিল।
শাজাহান খান বলেন,বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারন করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জননেত্রি শেখ হাসিনা কাজ করে চলছে।বঙ্গবন্ধু যেমন লড়াই করে বাংলার মানুষকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল তেমনি বঙ্গবন্ধু কন্যা লড়াই করে এবং সাহসিকতার সাথে দেশ বাসিকে পদ্মাসেতু সহ বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প উপহার দিচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা বাদ দিয়ে আমাদের কাজদের প্রতিযোগিতা করতে হবে কাজ করেই নেতা হতে হবে কারণ বঙ্গবন্ধু কাজ করেই নেতা হয়েছিলেন।শেখ হাসিনা একমাত্র কাজের মাধ্যমেই বিশ্বের মধ্যে উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছেন।নিজেকে বিকসিত করেতে হলে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে হবে বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে হবে।
ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন এর সভাপতি মোঃ বখতিয়ার উদ্দিন শিকদার এর সভাপতিত্বে ও ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন এর সাধারণ সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন এর সঞ্চলনায় ‘‘ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের অফিস পরিদর্শন ও মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ,
উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট ওবায়দুর রহমান কালু খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মাদারীপুর জেলা শাখা জনাব পাভেলুর রহমান শফিক খান, মহিলা ভাইরাস চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ মাদারীপুর সদর জনাব নারগিস আক্তার সদর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল মান্নান লষ্কর, কালিকাপুর ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান জনাব এজাজুর বহমান আকন সহ মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবিন্দ ও ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ