স্টাফ রিপোর্টার: জননন্দিত এক তরুণ নেতার নাম শহিদুল ইসলাম বকুল। ইতিমধ্যে নামটির খ্যাতি নাটোরের লালপুর-বাগাতিপাড়া উপজেলার পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে নাটোর জেলা ছড়িয়ে পুরো উত্তরবঙ্গের সমাধিক উচ্চারিত। স্বীয় রাজনৈতিক দূর-দর্শিতার মাধ্যমে গণমানুষের আসন জয় করেই আজ নামটির খ্যাতি সর্বত্র।
নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসন থেকে প্রথমবারের মত এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। পালন করেছেন নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি’র মত গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব। বর্তমানে নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বকুল লালপুর-বাগাতিপাড়ার বঞ্চিত মানুষের জন্য লড়াই করে যাচ্ছেন।
শহিদুল ইসলাম বকুল বেছে নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর দৃপ্ত শপথ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বাঙালির স্বাধিকারের স্বপ্নে বিভোর হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য সৈনিক হিসেবে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে করতেই নাটোর তথা উত্তরবঙ্গে শহিদুল ইসলাম বকুলের উত্তরণ ঘটে প্রিয় নেতা হিসাবে। লালপুর-বাগাতিপাড়ার সর্বস্তরের মানুষ সুখে- দুঃখে, বিপদে-আপদে ছুটে যায় তার কাছে।এমপিও নিরাশ করেন না বিপদে পড়া সেই সব মানুষদের। ঘুম থেকে ওঠার পর বাসার ভিতরে ও বাহিরে দেখতে পান অপেক্ষামান মানুষের জটলা। কেউ এসেছেন সমস্যা নিয়ে, কেউ এসেছেন বিচার প্রার্থনা হাতে। শহিদুল ইসলাম বকুল সবার কথা শোনেন, সাধ্যমত সমাধান করার সহযোগীতা করেন। শহিদুল ইসলাম বকুল মনে করেন, মানুষের ভালোবাসার জন্যই তিনি গ্রামের সাধারণ ছেলে থেকে সংসদের আসনে বসতে পেরেছেন। এ ভালোবাসাকে জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন বলে মনে করে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে চান লালপুর-বাগাতিপাড়ার মানুষের কল্যাণে, দলের কল্যাণে। শহিদুল ইসলাম বকুল এমপি লালপুুুর-বাগাতিপাড়ার রাজনীতির এক অবিচ্ছেদ্য নাম। তার প্রতি মুহূর্ত কাটে লালপুর বাগাতিপাড়ার জনগণের চিন্তাভাবনায়। তার প্রতি রক্ত বিন্দুতে মিশে আছে মুজিব আদর্শ। তার কর্মীর প্রতি স্বার্থহীন ভালোবাসা দেখে তার কর্মীরা মুগ্ধ। তার সঠিক দিক-নির্দেশনা মূলক বক্তব্যে নেতা কর্মীরা উজ্জীবিত।