সুপারশপের পর কাঁচাবাজারে আগামীকাল শুক্রবার থেকে নিষিদ্ধ হচ্ছে পলিথিন ব্যাগ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও তা বাস্তবায়ন কঠিন হবে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের পরামর্শ, শুরুতেই বাজারে নয়, পলিথিন উৎপাদন ও বাজারজাতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি পাটসহ পরিবেশবান্ধব ব্যাগ ব্যবহারে বাড়াতে হবে সচেতনতা।
সরবরাহকারীরা বলছেন, পলিথিন নিষিদ্ধ হলেও, বিকল্প কিছু নেই তাদের কাছে।
বিক্রেতারা বলছেন, পলিথিনের গ্রাহক আসছে রোজ। কিন্তু পলিথিন দেওয়া যাচ্ছে না। পলিথিনের বিকল্প কিছু না আসায় আরও সমস্যা।
এখনও বিকল্প কিছু বাজারে আসেনি। এ অবস্থায় পর্যায়ক্রমে পলিথিন বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।’
এক মাস আগে সুপারশপে পলিথিন নিষিদ্ধের পর, সমস্যায় পড়েন রাজশাহীর ক্রেতা-বিক্রেতারা। তবে ধীরে ধীরে বিকল্প ব্যাগ ব্যবহারের আগ্রহ বাড়ছে তাদের।
দেশে ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করা হয়।
কিন্তু গত দুই দশকের বেশি সময় নজরদারি ও আইনের প্রয়োগ না থাকায় তা ভুলেই গেছেন সাধারণ মানুষ।