লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি :
লক্ষ্মীপুর সাইফিয়া দরবার শরিফে আবারো দারোয়ানের কাছে হামলায় শিকার হন লক্ষ্মীপুর জেলা পল্লী বিদুৎতের টেকনিশিয়ান মো.হুমায়ুন কবির তার সাথে ধাক্কা খেয়ে অপমানিত হন লক্ষ্মীপুর জেলা পল্লী বিদুৎতের এজিএম এলমান শাহ।
গঠনাটি গটে গতকাল দুপুর ১২ টার সময় লক্ষ্মীপুর ২০নং চর রমনি ৫নং ওয়ার্ড় সাইফিয়া দরবার শরিফে ভিতর এসময় হামলা থেকে বাঁচতে কোন উপায় না পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে সরকারি জরুরি সেবা ৯৯৯ কল দেন পল্লী বিদুৎতের অফিসার। তাত্ক্ষণিক লক্ষ্মীপুর সদর থানা থেকে ডিউটি অফিসার গিয়ে ঘটনাস্থলে যান। দরবার কর্তিপক্ষে সাথে কথা বলে ঘটনাটি জানতে চাইলে বলেন মাজার কর্তিপক্ষের নির্দেশ দরবার ভিতরে যেকোন জানবাহন প্রবেশ করা নিষেদ।
ঘটনাস্থল গিয়ে ডিউটি অফিসার এসআই মোবারক হোসেন মো.সৈকতের কাছে ঘটনা জানতে চাইলে মারারির কথা শিকার করেন।
এ বিষয় জানতে চাওয়া হলে লক্ষ্মীপুর জেলা পল্লী বিদুৎ ডিজিএম মো.তাজুল ইসলাম বলেন অফিস কাজে এজিএম ও টেকনিশিয়ান রিডিং দেখার জন্য সাইফিয়া দরবার শরিফ জান, হুন্ডা দিয়ে মিটার দেখতে ভিতরে ডুকার সময় দরবার শরিফের দারোয়ান মো.সৈকত(৪৯), মো.দ্বীন মোহাম্মদ(২২) ও মো.বদিউল আলম(৫২) বাধা দেন এক পর্যায় আমরা তাদের কথা শুনে মিটার সামনে হাটতে হাটতে যাই আসার সময় আবারো সৈকত আমাদের সাথে কথা তর্কাতর্কিতে জরিয়ে পরে উত্তেজিত হয়ে আমাদের টেকনিশিয়ান কে এলো পাতারি কিল, ঘুষি ও থাপ্পর মেরে মাটিতে ফেলে দেন এবং এজিএম এলমান শাহ কে ধাক্কা দিয়ে অপমান করেন।
আজকে সাইফিয়া দরবার শরিফ থেকে লোক এসে ২জন খাদেম লাইন দেওয়ার বিষয়ে দরখাস্ত দেন তখন আমি ডিসি স্যারের অনুমতি এবং এফআইআর কথা বললে উনারা রাগমুখে আমাদের নামে উল্টো মামলা করার হুমকি দেন।
খাদেম হুমকির বিষয় জানতে চাইলে পীরজাদা শাহ্ মুহাম্মদ আতা-ই রাব্বী সিদ্দিকী বলেন তিনি এ বেপারে জানেন না আর খাদেম কি বলেছে তা খাদেমদের সাথে কথা বলতে বলেন।
লক্ষ্মীপুর সদর থানা অফিসার ইনচার্জ মোসলেহ উদ্দিন বলেন এ বিষয় দোন পক্ষে অভিযোগ দিয়েছে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।