মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:: মৌলভীবাজারে বসতবাড়ি জবরদখলের চেষ্টা, যে কোন মুহুর্তে লাশ গুম করিয়া দেয়া হবে বলে হুমকি প্রদান করাসহ একাধিক অভিযোগে আজ ২৩ মার্চ দুপুরে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাদে ফতেপুর গ্রামের ভুক্তভোগী মোঃ মোনশান আহমদ জিহান। লিখিত বক্তব্য তিনি জানান- প্রবাসী আব্দুল মুহিত গংরা মৌরসীসুত্রে প্রাপ্ত স্বত্ব দখলীয় বসত বাড়ী থেকে উচ্ছেদের জন্য এলাকায় তাদের মনোনিত বিভিন্ন লোকজন দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা (মামলা ( নং- ১৭/২৫৮, তারিখ ২২/১০/২০ইং, জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, ১নং আমলী আদালত (মামলা নং-৫৮২/১১ইং (সদর) সহ একাধিক মামলা দায়েরসহ নানামুখী গভীর ষড়যন্ত করে আসছেন। সর্বশেষ বিগত ১৬ মার্চ বিকাল ৪ ঘটিকায় প্রবাসে অবস্থানরত আব্দুল মুহিত এর নির্দেশে লিটন মিয়া (৩০), মুজিব মিয়া (২৯), নাহিদ মিয়া (২০), শিশু মিয়া (৩৬), চাঁন মিয়া (৩৮), আনকার মিয়া (৪৫), কামাল মিয়া (৫০)সহ একদলবদ্ব লোকজন বসত বাড়ীতে হামলা চালায়। এ ঘটনায় তিনি উল্লেখিত ব্যক্তিদের নাম উল্লেখসহ মৌলভীবাজার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা ( পিটিশন মামলা নং- ১০৫/২০২১ইং) দায়ের করেন।তিনি আরো জানান- তাদের যন্তনায় ও অত্যাচারে অতিষ্ট। আব্দুল মুহিদ, মোছাঃ তাহিরুন নেছা ওরফে সিতারা গংদের বিরুদ্ধে বাদী হয়ে যুগ্ন জেলা জজ ১ম আদালত, মৌলভীবাজার (স্বত্ব- ৫৫/২০ইং) মোকদ্দমা দায়ের করলে, দায়েরকৃত মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। সাংবাদিকদের সরেজমিন তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা সমাজ জাতি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিকট তোলে ধরার আহবান জানিয়ে বলেন- সর্বমহলে গুনজন রয়েছে- তিনিসহ ১৮জনকে লন্ডনে নিয়ে যাবার জন্য ভিসার আবেদন করেন। ১৮জনের মধ্যে হাজেরা ভানু ও আব্দুল মুহিদ ভিসা পান। এর পর হঠাৎ আব্দুল মুহিদ মুত্যুবরণ করলে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে আাব্দুুল মুহিত থেকে আব্দুল মুহিদ হয়ে প্রবাসে পাড়ি জমান। মুহিদ এর স্বাভাবিক মুত্যু না তাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছিল এ নিয়েও লোক মুখে আজও নানামুখী গুন্জন রয়েছে। এ ছাড়া সম্পত্তি আতœসাৎ, লোকজনকে লন্ডনে নেয়ার নামে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে টাকা আদায় করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশে উল্লেখিত লোকজন সহযোগীতা করেন। লন্ডনে নেয়ার নামে প্রতারণাসহ একাধিক বিষয়ে তার আপন ভাংগনা মামলা দায়ের করলে ( মোকদ্দমা নং- ২৪২/২০১৪ইং) তিনি প্রতারণার অভিযোগে ২৮দিন কারাগারে ছিলেন। জামিন প্রাপ্ত হয়ে পুনরায় প্রবাসে পাড়ি জমান।