নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি:
৪ জুলাই কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার পেরিয়া ইউনিয়ন চাঁনদুর গ্রামের দিনমজুর আব্দুল মোতালেবের স্ত্রী রাজিয়া বেগম ও তাঁর মেয়ে মারজাহান কে লাঠি ও ইট দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে মাথা পাঠিয়ে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে, স্থানীয় মেম্বার সহিদুল ইসলামের ছোট ভাই ফারুক ও তার স্ত্রী।
এবিষয়ে আহত – রাজিয়া বেগম বলেন – আমরা মা মেয়ে আমাদের ঘরে বসে আমরা আমাদের ব্যাক্তিগত কথা বলতেছি এ সময় সহিদুল ইসলাম মেম্বারের ছোট ভাই ফারুকের স্ত্রী আমাদের কথার মাঝে কথা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। একপর্যায়ে কথা কাটাকাটির মাঝে হাতাহাতি হয়। পরে স্থানীয় বর্তমান শহিদ মেম্বারের ভাই ফারুক এসে আমাকে ও আমার উপযুক্ত মেয়েকে লাঠি এবং ইট দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে। এতে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ও মাথায় আঘত করলে আমার মাথা পেটে যায়, আমার স্পর্শ কাতর স্থানেও একাধিক বার আঘাত করে। পরে আশপাশের লোকজন আহত অবস্থায় আমাকে উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুস্থ বিচার দাবী করছি। এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ করার কথা রয়েছে।
এ ব্যাপারে স্থানী মেম্বার শহিদুল ইসলামের সাথে সাংবাদিকরা মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান – আমি তাদের কে বলেছি সুস্থ্য হয়ে এলে এলাকায় বসে মিমাংসা করে দিবো। আর যদি তার আমার কথা না শুনে তারা কি করতে পারে করুক এই বলে তিনি ফোন রেখে দেন।