আবদুর রশিদ নাইক্ষ্যংছড়িঃ
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ‘সীমান্ত কলেজ ঘুমধুম’এর ব্যবস্থাপনা কমিটির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২৮ এপ্রিল বিকালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে সীমান্ত কলেজ ঘুমধুম এর অস্থায়ী কার্যালয়ে ইফতার পূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ঘুমধুম সীমান্ত কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মোঃ ফরিদ এবং কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির যুগ্ন সচিব এম.ছৈয়দ আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশ নেন কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ শফি উল্লাহ।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন টেকনাফ ডিগ্রী কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কবি সিরাজুল হক সিরাজ,ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মোঃ দেলোয়ার হোসেন,সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এড.মোঃ শাহজাহান,মাওলানা সেলিম উল্লাহ, মাষ্টার আবদূর রহিম শাওন প্রমুখ।
এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঘুমধুম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি আলহাজ্ব খালেদ সরওয়ার হারেজ,কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য মাষ্টার খাইরুল বশর,মাষ্টার হামিদুল হক,ডাঃশাহজাহান,পালংখালী ইউপির সদস্য নুরুল আবছার চৌধুরী,ঘুমধুম ইউপির সদস্য কামাল উদ্দিন,পালংখালী ইউপির১ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম সোনালী,মাওলানা ছালেহ আহমদ, মাষ্টার নুরুল কবির,মাষ্টার জাহেদ হোসেন,মাষ্টার রেজাউল করিম চৌধুরী, কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির মিডিয়া সমন্ধয়ক সাংবাদিক শ.ম.গফুর, আওয়ামীলীগ নেতা শেখ আবছার কামাল,মাষ্টার শাহজাহান,নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি আবদুল হামিদ,ক্রীড়া সম্পাদক আবদূর রশিদ,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বদর উল্লাহ বিন্দু,মাষ্টার আকতার উদ্দিন,মাষ্টার ছৈয়দুর রহমান হীরা,যুবনেতা এনামুল হক, সহ বিভিন্ন শ্রেনীপেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
ইফতার পূর্ববর্তী আলোচনা পরবর্তী দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন মাওলানা আজাদ নুরুল হাসান যুক্তিবাদী।এতে দেশ, জাতি ও কলেজের কল্যাণ এবং অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অধ্যাপক শফি উল্লাহ বলেছেন, শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতি করতে পারে না। তিনি বলেন দেশকে ভালবাসতে হবে। সময়োপযোগী প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং ব্যবহারের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি আরও বলেন,জীবনের বিনিময়ে হলেও সীমান্ত কলেজ ঘুমধুম বাস্তবায়ন করে অজপাড়াঁগে শিক্ষার আলো প্রসারিত করে একটি আলোকিত সমাজ প্রতিষ্ঠা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।