আবদুর রশিদ নাইক্ষ্যংছড়িঃ
গর্জনিয়া -বাইশারী সড়কেসম্প্রতি টানা বর্ষণ সড়কটির অধিকাংশ স্থানে খান খন্দকসহ পাহাড়ী ছড়ায় পরিণত হয়েছে। চরম দুর্ভোগে লাখো মানুষ। বর্তমানে জনসাধারণের পায়ে হেঁটে যাওয়া ছাড়া আর কোন বিকল্প পথ নেই। রোগীরা পড়েছে চরম বিপাকে তাই সকল জনসাধারণের সুবিধার্থে ৩০ জুন বুধবার বাইশারী – গর্জনিয়া সড়কের শাহ মুহাম্মদ পাড়া খান খন্দক গর্ত গুলো গর্জনিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোঃ আবদুল জব্বার নিজ উদ্যোগে বালি দিয়ে চলাচলের উপযোগী করে দিলেন।তিনি বলেন জনসাধারণের সুবিধার্থে যে কোন কল্যাণ মূকী কাজ তিনি করে যাবেন এলাকাবাসীদের সাথে কথা বলে জানা যায় বাইশারী ও গর্জনিয়া দুই ইউনিয়নের লাখো মানুষের সহজে রামু উপজেলা ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সহ জেলা সদরে যাতায়তের একমাত্র মাধ্যম বাইশারী-গর্জনিয়ার এই সড়কটি। দীর্ঘ আনুমানিক ১৪ কি.মি. সড়কটি ইটের উপর ব্রিক সলিন দিয়ে তৈরী। তাও আবার দীর্ঘ ১৩ বৎসর আগের। উক্ত সড়কটি ইট দিয়ে তৈরী করা হলেও দীর্ঘ বছর যাবত কোন ধরনের সংস্কার/মেরামত করা হয়নি বলে স্থানীয়রা জানান।
গর্জনিয়া ও বাইশারী ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম উক্ত সড়ক দিয়ে। দৈনিক সড়কটি দিয়ে হাজারো মানুষ এবং শতাধিক পরিবহণ সহ যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে থাকে। সড়কটির মধ্যে বর্তমানে বিভিন্ন স্থানে যথাক্রমে শাহ্ মোহাম্মদের পাড়া, থিমছড়ি, থোয়াঙ্গাকাটা, দক্ষিণ বড়বিল ও উত্তর বড়বিল নামক এলাকায় পাহাড়ী ঢলে ভেঙ্গে খান খন্দকসহ পাহাড়ী ছড়ায় পরিণত হয়েছে। যার ফলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। সিএনজি চালক সমিতির সভাপতি, টমটম চালক সমিতির সভাপতিও মোটরসাইকেল চালক সমিতির সভাপতি সহ স্থানীয় জনসাধারণ ইউপি সদস্য মোঃ আবদুল জব্বার এই মহৎ কাজের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সাধুবাদ জানান।