চিঠিতে তিনি বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ক্ষেত্রে মৌলিক অধিকার সমুন্নত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি লিখেছেন, আন্তর্জাতিক চুক্তিতে মানবাধিকারের যেসব বিষয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, সেসব বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার যেন পদক্ষেপ নেয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ফারজানা রূপা, শাকিল আহমেদ, মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্তের মতো আওয়ামীপন্থী চারজন কারাবন্দি সাংবাদিকের বিচারিক কাজে যেন মানবাধিকার নিশ্চিত করা হয়, সে বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে লক্ষ রাখতে হবে।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের ওপর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অযাচিত নজরদারি ও হয়রানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সিপিজের প্রধান। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে জোডি গিন্সবার্গ আরো কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়ার অনুরোধ জানান। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন পুনর্নবায়ন করা, যাতে সাংবাদিকদের ওপর অযাচিত কোনো বিধি-নিষেধ থাকবে না। বিদেশি সাংবদিকদের ভিসার ওপর যেন কোনো নিয়ন্ত্রণ না থাকে সে দিকেও নজর দিতে ড. ইউনূসকে আহ্বান জানান জোডি গিন্সবার্গ।