স্টাফ রিপোটার:
সরকার কর্তৃক জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে গণপরিবহন ও পণ্য পরিবহন সংশ্লিষ্টদের ধর্মঘটের মুখে পরিবহন ভাড়া বাড়ানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, মহাসচিব এডভোকেট সাইফুল ইসলাম সেকুল ও সাংগঠনিক সম্পাদক লায়ন আল আমিন বলেছেন, অবশেষে জনগনের পকেট কেটে সরকার লুটেরাদের পক্ষেই অবস্থান গ্রহন করলো। অবস্থা আজ এমন সবকিছু দামের চাপে জনগনের দাম মূল্যহীন হয়ে পড়েছে।
সোমবার (৮ নভেম্বর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
তারা বলেন, ডিজেল-কেরোসিনের মূল্যবৃদ্ধি হলো, এলপিপিজি মুল্যবৃদ্ধি হলো, গণপরিবহন ও লঞ্চের ভাড়া বাড়লো, ধর্মঘট গেলো, আসলে জনগণের লাভ কি হলো? জনমনে আজ সেই প্রশ্ন। একদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম তুঙ্গে, অপরদিকে আবার গণপরিবহনের ভাড়া বাড়িয়ে জনগণের ভোগান্তির সর্বোচ্চ চূড়ায় দাঁড় করালো সরকার।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মানুষ কি এখন ব্রিজ আর মেট্রোরেল খেয়ে বাঁচবে?’ স্বার্থ আদায়ে লুটেরা গোষ্টির ধর্মঘট থাকলেও সাধারণ মানুষের ধর্মঘট নাই। শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখা ছাড়া আর তাদের কোন পথ খোলা নাই। দিনশেষে সাধারণ মানুষের নিরবে বুকভাটা আহাজারি। এই অরাজকতার শেষ কোথায়?’