জেলার চান্দিনার ১২টি, লাঙ্গলকোটের ৮ টি, লালমাইতে একটি। ২১টি ইউনিয়নের মধ্যে আটটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হন। ১০টিতে নৌকার বিদ্রোহী জয়ী হন। বাকী ৩টিতে বিএনপি,জামায়াত সমর্থিতরা বিজয়ী হন।
বুধবার(৫ডিসেম্বর)দিনব্যাপী কুমিল্লার চান্দিনা, লালমাই ও লাঙ্গলকোটের ২১ টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
চান্দিনার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব, নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন ও লালমাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দা সাদিকা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডায় নৌকার বিদ্রোহী সাইফুল ইসলাম, পেরিয়ায় নৌকার বিদ্রোহী এম এ হামিদ, মৌকরা নৌকার সাইফ উদ্দিন আলমগীর, মক্রবপুরে নৌকার বিদ্রোহী গোলাম মর্তুজা চৌধুরী মুকুল, হেসাখালে নৌকার ইকবাল বাহার মজুমদার, ঢালুয়ায় নৌকার নাজমুল হাছান ভুইয়া বাছির, বক্সগঞ্জে নৌকার বিদ্রোহী আবদুর রশিদ ভুইয়া ও সাতবাড়িয়ায় নৌকার শেখ কবির মজুমদার টুটুল।
লালমাই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ হলঃ ভূলইন উত্তরে নৌকার মুজিবুর রহমান। এছাড়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভূলইন দক্ষিণ,বেলঘর উত্তর,বেলঘর দক্ষিণ ও পেরুল দক্ষিণে নৌকার প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
চান্দিনা উপজেলায় সুহিলপুরে নৌকার বিদ্রোহী আবু বকর সিদ্দিক,,বাতাঘাসিতে বিএনপি সমর্থিত সাদেকুর রহমান,জোয়াগে নৌকার আবদুল আউয়াল, বরকরইতে নৌকার সাইফুল ইসলাম শিপন, মাধাইয়ায় নৌকার মুজিবুর রহমান, দোল্লাই নবাবপুরে জামায়াত সমর্থিত মো. শাহজাহান মিয়া, গল্লাইতে নৌকার বিদ্রোহী ফজলুল হক, কেরণখালে নৌকার বিদ্রোহী সুমন ভুইয়া, মাইজখারে নৌকার বিদ্রোহী সেলিম প্রধান, এতবারপুরে নৌকার বিদ্রোহী মো. ইউসুফ, বারেরায় নৌকার বিদ্রোহী আহসান হাবিব ভুইয়া ও বরকইটে বিএনপি সমর্থিত নুরে আলম।