কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: কুমারখালী উপজেলার আসন্ন চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে সকলের আস্থাভাজন ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বঙ্গবন্ধু আদর্শের সৈনিক,ক্লিন ইমেজের একজন রাজনীতিবিদ মোঃ সেলিম হক জনপ্রিয়তায় শীর্ষে। তিনি ইউনিয়নের একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব, তরুণ প্রজন্মের কাছে যার শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে যিনি কাজ করে যাচ্ছে সবসময়, সামাজিক কল্যাণমূলক কাজে সক্রিয় ব্যক্তিত্ব।তিনি চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দলের নেতাকর্মীদের সাথে সব সময় সুসম্পর্ক রেখে দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী সেখ হাসিনার হাতকে মজবুত করতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তিনি জীবনে অনেক স্বনামধন্য পদ অর্জন করেছেন। তিনি লালন একাডেমির দির্ঘদিন নির্বাহী সদস্য এবং পরবর্তীতে লালন একাডেমির সহ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে তিনি লালন একাডেমির এডহক কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং কুমারখালি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। সেলিম হক, চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও আনসার বাহিনীর কুষ্টিয়া জেলার প্রতিষ্ঠাতা কমান্ডার মরহুম আজমল হক (মাঙ্গন মিয়া) এর সুযোগ্য সন্তান।চাপড়া ইউনিয়নের চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সর্বত্র আলোচনায় মোঃ সেলিম হক এর নাম । গত নির্বাচনে তাকে নৌকা প্রতীক দেওয়া না হলে তিনি দলের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। বরং নৌকা প্রতীকের উপর সম্মান জানিয়ে দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করেছেন। এখন চাপড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় দলীয় কর্মীদের আলোচনায় উঠে এসেছেন তিনি। এরপর থেকে একের পর এক চলছে গুঞ্জন। তিনি বিভিন্ন সময় চাপড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে উন্নয়ন করার চেষ্টা করেছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। চাপড়া ইউনিয়নের সাধারন জনগন বলেন, মোঃ সেলিম হক একজন সাংগঠনিক মানুষ। তার জন্য আমরা কাজ করব। তিনি নির্বাচিত হলে খেটে খাওয়া মেহনতি মানুষের পাশে থাকবেন এবং এলাকার আরও উন্নয়ন হবে বলে আমরা মনে করি।মোঃ সেলিম হক বলেন, আমি ১৯৮৫ সালে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। অতঃপর চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। ২০০২ সাল থেকে চাপড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছি।তিনি আরও বলেন, আমি ছেউড়িয়া বিশ্বাস পাড়াস্থ বায়তুস শুকুর জামে মসজিদ এর সভাপতি ও ছেউড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। তাছাড়াও আমি ছেউড়িয়াস্থ লালন লোকসাহিত্য সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এর সাবেক সভাপতি ও লাহিনী পাড়াস্থ মীর মোশাররফ হোসেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি।তিনি বলেন, আমার আপন দুই সহোদর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। এক ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মাহবুবুল হক ও অন্য ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আশরাফুল হক।সেলিম হক বলেন, ইউপি নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাব এই প্রত্যাশায় আমি ইউনিয়ন বাসীর কাছে দোয়া ও সমর্থন চাই।