ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধি :
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলার চন্দ্রপুর গ্রামের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের বিরুদ্ধে তার কিশোরী কন্যাকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় যৌন হয়রানির শিকার ওই কিশোরীর বড় ভাই বাদী হয়ে বুধবার ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আদালতে পিতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মলূগ্রাম ইউনিয়নের চন্দ্রপুর গ্রামের শহিদুল হকের ছেলে স্থানীয় চারগাছ বাজারের ‘রেজা হোমিও সেন্টারের’ চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের প্রথম স্ত্রী দুই ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে পরলোকগমন করেন। পরে খোকন পুনঃরায় দ্বিতীয় বিবাহ করেন। পূর্বের সংসারের বড় ছেলে জীবিকার তাগিদে গাজীপুরে চাকুরী করে, এক ভাই ও এক বোন সৎ মায়ের সাথে থাকায় বিভিন্ন সময়ে প্রথম স্ত্রীর সন্তানদের অমানুষিক নির্যাতন করে তাদের সৎ মা। এরই মধ্যে প্রথম সংসারের মেয়েটির দিকে কু-নজর পড়ে তার লম্পট পিতা হামিওপ্যাথি চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের। খোকন দীর্ঘদিন যাবৎ তার মেয়ের শরীরের স্পর্শ কাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌন নির্যাতন করে এবং এ বিষয়ে যাতে কাউকে কিছু না বলে সেই জন্য মেয়েকে মেরে ফেলার ভয়ভীতি প্রদান করে। সর্বশেষ গত ৮ আগস্ট পিতা মাসুদুর রেজা খোকন পুনঃরায় একই ঘটনা ঘটালে মেয়ে বিষয়টি তার নানীর কাছে বলে। পরে এ ঘটনায় ওই কিশোরীর ভাই বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আদালতে মামলা দায়ের করে, মামলা নং সি.আর ৮৭/২২। আদালত বিষয়টি তদন্তের জন্য সি.আই.ডি-তে প্রেরণ করে।
মামলার বাদী বলেন, আমার বোনের সাথে আমার পিতা যে ঘটনা ঘটিয়েছে আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী জানাই।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলার চন্দ্রপুর গ্রামের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের বিরুদ্ধে তার কিশোরী কন্যাকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় যৌন হয়রানির শিকার ওই কিশোরীর বড় ভাই বাদী হয়ে বুধবার ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আদালতে পিতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মলূগ্রাম ইউনিয়নের চন্দ্রপুর গ্রামের শহিদুল হকের ছেলে স্থানীয় চারগাছ বাজারের ‘রেজা হোমিও সেন্টারের’ চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের প্রথম স্ত্রী দুই ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে পরলোকগমন করেন। পরে খোকন পুনঃরায় দ্বিতীয় বিবাহ করেন। পূর্বের সংসারের বড় ছেলে জীবিকার তাগিদে গাজীপুরে চাকুরী করে, এক ভাই ও এক বোন সৎ মায়ের সাথে থাকায় বিভিন্ন সময়ে প্রথম স্ত্রীর সন্তানদের অমানুষিক নির্যাতন করে তাদের সৎ মা। এরই মধ্যে প্রথম সংসারের মেয়েটির দিকে কু-নজর পড়ে তার লম্পট পিতা হামিওপ্যাথি চিকিৎসক মাসুদুর রেজা খোকনের। খোকন দীর্ঘদিন যাবৎ তার মেয়ের শরীরের স্পর্শ কাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌন নির্যাতন করে এবং এ বিষয়ে যাতে কাউকে কিছু না বলে সেই জন্য মেয়েকে মেরে ফেলার ভয়ভীতি প্রদান করে। সর্বশেষ গত ৮ আগস্ট পিতা মাসুদুর রেজা খোকন পুনঃরায় একই ঘটনা ঘটালে মেয়ে বিষয়টি তার নানীর কাছে বলে। পরে এ ঘটনায় ওই কিশোরীর ভাই বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার আদালতে মামলা দায়ের করে, মামলা নং সি.আর ৮৭/২২। আদালত বিষয়টি তদন্তের জন্য সি.আই.ডি-তে প্রেরণ করে।
মামলার বাদী বলেন, আমার বোনের সাথে আমার পিতা যে ঘটনা ঘটিয়েছে আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী জানাই।