আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মিয়ানমারে চলমান সংঘাত তাঁদের অভ্যন্তরীণ। আমাদের সঙ্গে তাঁদের এ নিয়ে কোনো বিরোধ নেই। বাংলাদেশের সঙ্গে যদি মিয়ানমারের দ্বন্দ্বের কোনো বিষয় আসে, তাহলে জাতিসংঘের দৃষ্টি আকর্ষণ করব। আন্তর্জাতিক ফোরাম আছে।
জাতিসংঘ যেহেতু আছে তাঁদেরও একটা ভূমিকা থাকবে। আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চাই না।
কাদের বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা আন্তর্জাতিকভাবে সমাধানের প্রয়াস চলছে।
যেকোনো সমস্যা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আমাদের সিদ্ধান্ত আছে। মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যা নিয়ে কিছু থাকলে, তাঁদের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে জানানোর পাশাপাশি বিষয়টি জাতিসংঘের নজরে আনবে বাংলাদেশ।
তাঁদের গোলা, মর্টার সেল ছিটকে পড়ছে আমাদের এখানে। আমাদের দুজন নাগরিক মারা গেছে। বাংলাদেশের নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠানো হতে পারে। সিদ্ধান্ত হলে জানানো হবে।
আমাদের সভানেত্রী দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনের পর থেকেই পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দেন। জেলা সফরে গিয়েও যোগ্য কাউকে দেখলে তার নাম লিখে রাখেন। সময়মতো সেটা কাজে লাগান। সংস্কৃতি অঙ্গনের কেউ কেউ মনোনয়ন পেতে পারেন বলে আভাস দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।