অনলাইন ডেস্ক:
আরব দেশগুলোর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান করে আসছে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কয়েক শ গ্রামের লাখ লাখ মানুষ। এবার আরব দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঈদুল ফিতর পালন করা হবে এসব এলাকায়।
দেশের চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, জামালপুরের শত শত গ্রামের বাসিন্দারা আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঈদ পালন করবে। এরা আরব দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে রোজা শুরু করেন একদিন আগে। আজ বুধবার (১২ মে) তাদের ৩০টি রোজা পূর্ণ হচ্ছে।
যেসব এলাকায় কাল ঈদ
চট্টগ্রাম : সাতকানিয়ার মির্জারখীল, এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, মাদার্শা, খাগরিয়ার মৈশামুড়া, পুরানগড়, চরতির সুইপুরা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, কানাই মাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, শেখেরখীল, ছনুয়া, আনোয়ারার বরুমছড়া, তৈলারদ্বীপ, লোহাগাড়ার পুটিবিলা, কলাউজান, বড়হাতিয়া, এবং পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, সন্দ্বীপ, রাউজান। এছাড়াও ফটিকছড়ি,কক্সবাজার, বান্দরবানের কয়েকটি গ্রাম।
চাঁদপুর : হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর, মণিহার, বড়কুল, অলিপুর, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, কালচোঁ, মেনাপুর, ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, বাসারা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট, মতলবের মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম।
এছাড়া চাঁদপুরের পাশের নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও শরীয়তপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইছহাক খানের অনুসারীরা একদিন আগে ঈদ উদযাপন করেন।
ফরিদপুর : সহস্রাইল, দড়ি সহস্রাইল, ভুলবাড়িয়া, বারাংকুলা, বড়গাঁ, মাইটকুমড়া, গঙ্গানন্দপুর, রাখালতলী, কাটাগড়, কলিমাঝি, সুর্যোক, বন্ডপাশা ও জয়দেবপুর গ্রাম।